ব্লগিং টিপস
আস্সালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ। Sakoler IT- সকলের আইটি পরিবারের পক্ষ থেকে আপনাদেরকে জানাই অনেক অনেক শুভেচ্ছা। আশা করছি মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আপনারা সকলেই ভালো আছেন, আলহামদুলিল্লাহ। আজকে আমরা আলোচনা করবো সম্পূর্ণ নতুনরা কিভাবে ব্লগিং করবে সে সম্পর্কে কিছু টিপস এন্ড ট্রিকস। বিষয়টি ভালোভাবে জানার জন্য সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন।
১। ব্লগিং নিশ নির্বাচন
ব্লগিং করার জন্য বা ব্লগ রাইটিং করার জন্য প্রথমেই একটি নিশ নির্বাচন করতে হবে আপনাকে। নিশ হচ্ছে, আপনি কি বিষয়ে লেখালেখি করবেন সে সম্পর্কে একটি সাবজেক্ট নির্বাচন করা। যেমন, ব্লগিং, আইটি, টেকনোলজি, ফুড, ক্লথ, ইউটিউবিং, ফেইসবুকিং, এন্ড্রয়েড টিপস, ল্যাপটপ টিপস, এডুকেশন, ট্রাভেলিং ইত্যাদি। এরকম হাজারো নিশ আছে যেগুলো নিয়ে আপনি কাজ করতে পারেন। ধরুন আপনি একটি নিশ নির্বাচন করেছেন "ফুড" এখন এই বিষয়ের উপর আপনাকে একটি ওয়েবসাইট ডিজাইন করতে হবে। তারপর আপনি সেই বিষয়ে আপনার ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত লেখালেখি করবেন। এখন আপনি যদি নিজে নিজে ওয়েবসাইট তৈরী করতে এবং ডিজাইন করতে না পারেন তাহলে কোন ওয়েব ডিজাইনার হতে ওয়েবসাইট ডিজাইন করে নিতে হবে। এব্যাপারে আমি আপনাকে যথেষ্ট হেল্প করতে পারবো ইনশাআল্লাহ। আপনি চাইলে অত্যন্ত কম মূল্যে আমি আপনাকে একটি ওয়েবসাইট ডিজাইন করে দিতে পারবো ইনশাআল্লাহ।
নিশ নির্বাচন করতে কিওয়ার্ড রিসার্চ করুন। তারপর যেই কিওয়ার্ডের সার্চ রেজাল্ট ভালো সেটিকে আপনার মূল কিওয়ার্ড বানিয়ে নিন। কিয়াওয়ার্ড রিসার্চ করার জন্য গুগলে দুই ধরনের টুলস আছে কিছু টুলস আছে পেইড অর্থাৎ আপনাকে মাসিক একটা ফি দিয়ে রিসার্চ করে নিতে পারবেন। আর কিছু টুলস আছে একদম ফ্রি। এইসব ফ্রি টুলস দিয়েই আপনি কিওয়ার্ড রিসার্চ করে নিতে পারবেন আরামচে। এই ক্ষেত্রে আপনাদেরকে দুটি টুলস সম্পর্কে বলবো যা দ্বারা আপনারা ফ্রিতেই কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে পারবেন। একটি হচ্ছে, গুগল কিওয়ার্ড প্লানার অন্যটি হচ্ছে, আহরেফস।
২। ডোমেইন
ডোমেইন কি? ডোমেইন হচ্ছে, আপনার ওয়েবসাইটের নাম। যতগুলো ওয়েবসাইট আছে সবগুলোর একটি নাম আছে। আর এই নামগুলোকেই বলা হয় ডোমেইন। যেমন, আপনি আমার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে এই আর্টিকেলটি পড়ছেন তাহলে আমার ওয়েবসাইটের ও একটি নাম আছে, সেটি হচ্ছে, Sakoler IT- সকলের আইটি। এরকম হাজারটি ওয়েবসাইটের হাজরটি নাম আছে। প্রথম আলো, নয়া দিগন্ত, আল কাউসার, যুগান্তর, ইত্তেফাক, ইসলামিক সাইট ১০ ইত্যাদি। তাহলে বুঝা গেল প্রত্যেকটি ওয়েবসাইটের নামকেই মূলত ডোমেইন বলে।
ওয়েবসাইট তৈরীর দুইটি জনপ্রিয় CMS আছে। একটি ব্লগার ডট কম অন্যটি ওয়ার্ডপ্রেস ডট কম বা ডট ও আর জি। এখন প্রথমেই আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে, আপনার ওয়েবসাইটটি কোন প্লাটফর্ম থেক তৈরী করতে চাচ্ছেন? যদি ব্লগার ডট কম দিয়ে তৈরী করেন তাহলে একদম ফ্রিতেই একটি প্রফেশনাল মানের ওয়েবসাইট তৈরী করতে পারবেন। যদি আপনি চান যে এই ওয়েবসাইট দিয়ে গুগল এডসেন্স চালু করবেন তাহলে তখন শুধুমাত্র একটি ডট কম কাস্টম ডোমেইন কিনতে হবে। এবং একটি প্রিমিয়াম থিম ব্যবহার করলে আরো সবথেকে ভালো হয়। তাহলে হবে কি, থিম সংক্রান্ত কোন প্রকার সমস্যার কারণে আপনার এডসেন্স আবেদনটি বাতিল হবে না।
আমার কাছে গুগল এডসেন্স আবেদনের জন্য সেরা মানের ব্লগার প্রিমিয়াম থিম কেনা আছে। আপনাদের লাগলে সামান্য বাজেটেই দিয়ে দিবো।
আর যদি আপনারা চান যে, আপনাদের ওয়েবসাইটটিকে ওয়ার্ডপ্রেস প্লাটফর্ম থেকে তৈরী করবেন তাহলে আপনাকে একটি ডোমেইন, একটি হোস্টিং এবং একটি প্রিমিয়াম টেম্পলেট কিনতে হবে।
আমার পরামর্শঃ আপনারা প্রথম অবস্থায় নতুন হিসেবে যদি এমনিতেই পারসোনাল ব্লগিং করার জন্য একটি ওয়েবসাইট তৈরী করতে চান তাহলে ব্লগার ডট কম হবে আপনাদের জন্য পারফেক্ট। আর যদি ওয়েবসাইট তৈরী করে গুগল এডসেন্স চালু করে টাকা আয় করতে চান তাহলে আপনাদেরকে একটি ডোমেইন এবং একটি প্রিমিয়াম থিম দিয়ে শুরু করতে হবে। ওয়েবসাইট তৈরী বিষয়ে যাবতীয় পরামর্শ এবং হেল্প আমার নিকট থেকে পাবেন ইনশাআল্লাহ। সেই ক্ষেত্রে আমার হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে ম্যাসেজ করবেন। আমি আপনাদের ম্যাসেজের রিপ্লাই দিবো ইনশাআল্লাহ।
৩। হোস্টিং
আমরা যখন কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করি তখন সে ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ইমেজ এবং টেক্সট দেখতে পাই। সেগুলো রাখার জন্য একটি অনলাইন স্টোরেজের প্রয়োজন হয়। আর হোস্টিং বিক্রেতা কোম্পানীগুলো তাদের স্টোরেজ গুলো আমাদের কাছে ভাড়া রেখে এর বিনিময়ে মাসিক বা বাৎসরিক একটা চার্জ করে থাকে। তাহলে সবাই বুঝে গেলাম যে, আমাদের ওয়েবসাইটে আমরা যতগুলো টেক্সট, ফাইল বা ইমেজ রাখি তার জন্য আমাদেরকে একটি অনলাইন স্টোরেজ ভাড়া নিতে হয়। যদি মাসিক হিসেবে ভাড়া নেন তাহলে প্রতি মাসে এটিকে আবার রিনিউ করতে হবে। আর যদি বাৎসরিকভাবে ভাড়া নেন তাহলে বছর শেষে আবার রিনিউ করতে হবে। আপনি যদি ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করে থাকেন তাহলে আপনার ডোমেইন এবং হোস্টিং দুটোই লাগবে। আর যদি ব্লগার প্লাটফর্মে ওয়েবসাইট খুলে থাকেন সেক্ষেত্রে শুধু একটি ডোমেইন নিয়েই প্রফেশনাল ভাবে কাজ চালাতে পারেন। ব্লগারে পরেও ডোমেইন নিলে চলবে।
এগুলোও পড়ে দেখতে পারেন----
ব্লগার ওয়েবসাইট বানিয়ে মাসে ৭০/৮০ হাজার টাকা আয় করুন
ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায় এ টু জেট ২০২৫
মোবাইল দিয়ে ওয়েব ডিজাইন শিখুন ২০২৫
৪। প্রিমিয়াম থিম
ওয়ার্ডপ্রেস বা ব্লগার যেটাই বলেন প্রফেশনাল ভাবে কাজ করতে গেলে আপনাকে একটি প্রিমিয়াম থিম কিনতেই হবে। ফ্রি থিমের চেয়ে প্রিমিয়াম থিমে অনেক বেশী ফিচার দেয়া থাকে। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, প্রিমিয়াম থিমে খুব সহজে আপনি ফুটার ক্রেডিট রিমুভ করে নিজের নামে নিতে পারবেন। তাড়াতাড়ি গুগল র্যাংকিং করতে সাহায্য করবে। বাজে স্ক্রিপ্ট কোড থাকবে না। এডিট করতে অনেক সুবিধা।
৫। প্রিমিয়াম প্লাগিন
ওয়ার্ডপ্রেসে অসংখ্য ফ্রি প্লাগিন আছে যা দ্বারা আপনি একটি প্রফেশনাল মানের ওয়েবসাইট তৈরী করতে পারবেন। এছাড়াও অনেক প্রিমিয়াম টাইপের প্লাগিন আছে যা দিয়ে আরো সহজে ওয়েবসাইট ডিজাইন করার সুবিধা পাবেন।
৬। আপনার ভিজিটর কে জানুন
সবকিছু ওকে থাকলে এবার আপনি কাদের জন্য ওয়েবসাইট তৈরী করবেন তাদের সম্পর্কে খুব ভালোভাবে জেনে নিন। তারা কোন টাইপের টপিকস পড়তে ভালোবাসে, কি বিষয়ে কমেন্ট করে, কি জানতে চায় ইত্যাদি। এগুলো জানতে হলে গুগল মামার হেল্প নিতেই হবে। আপনি যে টপিকের উপর লিখতে চাচ্ছেন, সে সম্পর্কে গুগলে সার্চ করুন যদি দেখেন আপনার টপিকের সার্চ রেজাল্ট অনেক ভালো তাহলে সেটির উপর আপনি কিছু লিখতেই পারেন। এভাবে যখনই কোন একটা কিছু লিখতে চাইবেন তখনই গুগলে সেটিকে সার্চ দিয়ে দেখবেন। যদি রেজাল্ট ভালো হয় তাহলে সেই বিষয়ের উপর খুব ভালোভাবে একটি পোস্ট লিখবেন।
৭। কিওয়ার্ড রিসার্চ
যে টপিকের উপর আপনার ওয়েবসাইট। সেই বিষয়ের উপর কন্টেন্ট লেখার আগে তার কিওয়ার্ড যাচাই করে নিন। যে কিওয়ার্ড দিয়ে আপনি কন্টেন্ট লিখতে চাচ্ছেন সেই কিওয়ার্ডটি অবশ্যই আপনার টাইটেলের ভিতর রাখবেন। তারপর আপনার কন্টেন্টের ভিতর কয়েকবার সেই কিওয়ার্টটি লেখার চেষ্টা করবেন। কিওয়ার্ড রিসার্চ করবেন কিভাবে? প্রথমে এই লিংকে প্রবেশ করুন
তারপর ওয়েবসাইটটি ওপেন হয়ে গেলে সার্চ অপশনে আপনার কিওয়ার্ডটি দিন অর্থাৎ যেটা দিয়ে আপনি পোস্ট লিখতে চাচ্ছেন সেটি।
এবার আপনার কান্ট্রি সিলেক্ট করুন তারপর সার্চ করুন। এবার আপনার সামনে এটি ডকুমেন্টস ওপেন হবে। সেখান থেকে যেটির সার্চ কম্পিটিশন কম সেটিকে দিয়ে কিওয়ার্ড বানিয়ে কন্টেন্ট লিখলে আপনার পোস্টটি দ্রুত রেংক করবে।
৮। কন্টেন্ট রাইটিং
সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে এবার আপনার ওয়েবসাইটের জন্য একটি কন্টেন্ট বা পোস্ট লিখুন। যদি আপনার ওয়েবসাইটটি ইংলিশে হয় তাহলে ইংরেজিতে কন্টেন্ট লিখবেন আর যদি বাংলায় হয় তাহলে বাংলায় লিখবেন। চেষ্টা করবেন অন্তত প্রথমের দশটি পোস্ট ১০০০ শব্দ দিয়ে লিখতে। তারপরে কমচে কম ৬০০ শত শব্দ দিয়ে পোস্ট লিখবেন। আরো যত বেশী শব্দ দিয়ে পোস্ট লিখবেন ততই ভালো। কারো থেকে কোন কপি পেস্ট করবেন না। কপি পেস্ট কন্টেন্টে গুগল এডসেন্স এপ্রুভ পাবেন না। সো সাবধান। সম্পূর্ণ নিজের থেকে ইউনিক পোস্ট লিখবেন। কম্পিউটার বা মোবাইল যেটি দিয়ে আপনি লিখতে পছন্দ করেন সেটি দিয়েই লিখে ফেলুন এতে কোন সমস্যা নেই। যদি কম্পিউটার দিয়ে পোস্ট লিখেন তাহলে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ব্যবহার করবেন এবং পোস্টগুলোকে নিরাপদে সেভ করে রাখবেন। আর যদি মোবাইলে লিখেন তাহলে আপনার মোবাইলের ডিফল্ট ভাবে যে নোটবুকটি রয়েছে সেটাতে লিখুন এবং নিরাপদে সেভ করে রাখুন। তারপর সেখান থেকে কপি করে আপনার ওয়েবসাইটের ব্যাক ইন্ডে চলে যান তারপর পোস্ট অপশনে ক্লিক করে নিউ পোস্টে ক্লিক করে আপনার কপি করা পোস্টটি পেস্ট করে দিন। তারপর উপরে টাইটেলের যায়গায় একটি টাইটেল দিন। সাইট থেকে ক্যাটাগরি সিলেক্ট করুন, এবং সেটি কোন ক্যাটাগরির তা লিখে দিন। তারপর একটি ইমেজ যুক্ত করে পোস্টটি পাবলিশ করে দিন।
৯। ইমেজ যুক্ত করুন
পোস্টটি লেখা এবং সাজানো যদি ঠিকমত থাকে তাহলে সেই পোস্ট রিলেটেড পোস্টের টাইটেল দিয়ে একটি সুন্দর ইমেজ বা ছবি তৈরী করে নিন। আপনি যদি ফটোশপ বা ইলাস্ট্রাটরে পারদর্শী হয়ে থাকেন তাহলে সেগুলো দ্বারা তৈরী করুন। আর যদি না পারেন তাহলে অনলাইন থেকে ক্যানভা ডট কম এ প্রবেশ করে সেখান থেকে ইমেজ তৈরী করে নিয়ে ডাউনলোড করে আপনার পোস্টের ভিতর দিয়ে দিন। আর যদি এগুলো দিয়েও আপনি ইমেজ তৈরী করতে না পারেন তাহলে মোবাইলে পিক্সেল ল্যাব সফটওয়্যার দিয়ে খুব সহজেই একটা ইমেজ তৈরী করতে পারবেন আশা করি।
এবার বলি, ইমেজ বা ছবির মাপ কত হবে? ব্লগ পোস্টের জন্য ইমেজের আদর্শ মাপ হচ্ছে, প্রস্হ 1200px আর দৈর্ঘ্য 630px
শেষ কথাঃ উপরোক্ত পোস্টটি সম্পূর্ণ নতুনদের জন্য লিখা হয়েছে। তাই উক্ত বিষয় গুলো মাথায় রেখে ওয়েবসাইট তৈরী করলে আশানুরূপ ফল পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ।
ট্যাগঃ
গুগলে ব্লগ লেখার নিয়ম, ব্লগ থেকে আয় করার জন্য কিসের এপ্রুভাল প্রয়োজন হয়? ব্লগার, ব্লগিং কি, ব্লগ ভিডিও
FAQ
প্রশ্নঃ ব্লগিং ওয়েবসাইট কি?
উত্তরঃ আপনার যদি কোন বিষয়ে লেখালেখি করার অভ্যাস থাকে তাহলে সেটিকে পুঁজি করে আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরী করে আরামচে লেখালেখি করে গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে আয় করতে পারেন। মূলত এটাকেই ব্লগিং ওয়েবসাইট বলে।
প্রশ্নঃ ভিডিও ব্লগ তৈরির নিয়ম কি?
উত্তরঃ আপনি যদি ভিডিও পোস্ট করার জন্য ওয়েবসাইট তৈরী করতে চান, তাহলে সেটিকে সেভাবেই ডিজাইন করতে হবে। এই ক্ষেত্রে কিছু কিছু থিম আছে যা আপনার ওয়েবসাইটে ইনস্টল করে খুব সহজেই একটি ভিডিও ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরী করতে পারবেন।
প্রশ্নঃ ব্লগের মূল চালিকাশক্তি কি?
উত্তরঃ ব্লগের মূল চালিকা শক্তি হচ্ছে, একটি ডোমেইন, একটি হোস্টিং, একটি প্রিমিয়াম থিম, উন্নত মানের কন্টেন্ট এবং সুন্দর দৃষ্টি নন্দন একটি ডিজাইন করা ওয়েবসাইট।
প্রশ্নঃ ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়?
উত্তরঃ আপনি যদি সুন্দরভাবে আপনার ওয়েবসাইটটিকে ডিজান করে নিতে পারেন এবং সেখানে এসইও ফ্রেন্ডলি কন্টেন তৈরী করতে পারেন এবং তা দ্বারা মার্কেটিং করে হিউজ পরিমাণ ভিজিটর নিয়ে আসতে পারেন তাহলে ব্লগিং করে প্রতি মাসে গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে ১০০ থেকে ৫০০ ডলার বা তারও বেশী আয় করতে পারবেন। বর্তমানে ১ ডলার সমান ১০০ শত টাকা করে হলেও ১০০ ডলারের মূল্য হবে, ১০,০০০ টাকা। আর ৫০০ ডলারের মূল্য হবে, ৫০,০০০ হাজার টাকা। অনেকে ১ লাখ টাকা করেও আয় করেন।
প্রশ্নঃ কোন প্লাটফর্ম থেকে ব্লগ তৈরি করা যায়?
উত্তরঃ ব্লগ তৈরী করার জন্য অত্যন্ত জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে, দুইটি। ১. ব্লগার ডট কম ২. ওয়ার্ডপ্রেস ডট কম। এই দুটি প্লাটফর্ম থেকে হাজার হাজার ওয়েবসাইট তৈরী করা হয়েছে এবং প্রতিনিয়ত করা হচ্ছে। সুতরাং আপনি যদি ব্লগিং করার জন্য ওয়েবসাইট তৈরী করতে চান তাহলে এ দুটোর যেকোন একটি নির্বাচন করতে পারেন চোখ বন্ধ করে।